পাইলস রোগের লক্ষন ও প্রতিকার | Doctor Info BD

পাইলস রোগের লক্ষন ও প্রতিকার | Doctor Info BD

  • 16 Feb 2024
  • Best Doctor List

বর্তমান সময়ে পাইলসের সমস্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যাকে ডক্টরের ভাষায় পাইলস বলা হলেও আমরা সাধারন মানুষ এই রোগকে অর্শ্বরোগ বলে থাকি। আর মানুষের অর্শ্বরোগ হওয়ার কারণ, এই রোগ হলে কিভাবে প্রতিকার পাবেন সেগুলো নিয়ে আজকে বিষদভাবে আলোচনা করবো। 

পাইলস বা অর্শ্বরোগ কাকে বলে?

আমাদের মানবদেহের মলদ্বার এবং মলদ্বারের ভিতরে অবস্থিত শিরাকে বলা হয় পাইলস। যা আমাদের মলদ্বারের নিচের অংশে রক্তনালী দ্বাড়া পূর্ণ থাকে। আর যখন একজন ব্যক্তি মলত্যাগ করার সময় পাইলস বাইরে বেরিয়ে আসে কিংবা মলত্যাগের সময় রক্তপাত হয় তখন ধরে নেওয়া হয় যে, তার পাইলস বা অর্শ্বরোগ হয়েছে।

তো এই পাইলস রোগকে মোট দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেগুলো হলো,  (০১) অভ্যন্তরীন পাইলস এবং (০২) বাহ্যিক পাইলস। তবে পাইলস অভ্যন্তরীন হোক কিংবা বাহ্যিক, যখন একজন ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্ত হয় তখন যে কতটা যন্ত্রনা সহ্য করতে হয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।

 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

 

অভ্যন্তরীণ পাইলস কি? | অভ্যন্তরীন পাইলসের ধরন

কোনো একজন ব্যক্তির মলদ্বারের ভিতরে অবস্থিত শিরাগুলির ফোলাভাব কে বলা হয় অভ্যন্তরীন পাইলস। এই ধরনের পাইলস সাধারন ব্যাথা কম হয় কিন্তুু মলত্যাগ করার সময় রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যা সত্যিই পাইলস আক্রান্ত রোগীর জন্য কষ্টকর। তবে অভ্যন্তরীন পাইলস এর পর্যায়কে মোট ০৪ টি ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন, 

অভ্যন্তরীন পাইলস এর প্রথম পর্যায়

  1. পাইলসগুলি মলদ্বারের ভিতরে থাকে এবং বাইরে বের হয় না।
  2. মলত্যাগের সময় রোগীর হালকা রক্তপাত হতে পারে।

অভ্যন্তরীন পাইলস এর দ্বিতীয় পর্যায়

  1. মলত্যাগ করার সময় পাইলস গুলো মলদ্বারের বাইরে বেরিয়ে আসে।
  2. তবে মলত্যাগের পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিতরে ফিরে যায়।
  3. আর মলত্যাগের সময় রক্তপাত হতে পারে।

অভ্যন্তরীন পাইলস এর তৃতীয় পর্যায়

  1. মলত্যাগের সময় পাইলস গুলো মলদ্বারের বাইরে বেরিয়ে আসে।
  2. তবে বাইরে বেরিয়ে আসা পাইলসকে আঙুল দিয়ে ভিতরে ঢোকানো যায়।
  3. এই সময়ে রোগীর রক্তপাত হতে পারে।

অভ্যন্তরীন পাইলস এর চতুর্থ পর্যায়

  1. মলত্যাগের সময় পাইলস স্থায়ীভাবে বাইরে বেরিয়ে আসে।
  2. পরবর্তীতে আর আঙ্গুল দিয়ে ঢোকানো সম্ভব হয়না। 
    উক্ত সময়ে রোগীর মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত হতে পারে।

পাইলস হওয়ার কারন গুলো কি কি?

 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

 

বিভিন্ন কারণে আপনার পাইলস হতে পারে। তবে অভিজ্ঞ ডাক্তারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী যেসব কারণে অধিকাংশ সময় মানুষের পাইলস হয় সেগুলো হলো, 

১) শক্ত বা কষা পায়খানা

দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে মল শক্ত হয়ে যায়। শক্ত মল ত্যাগ করার সময় মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলো তে অনেক চাপ পড়ে। এই চাপের ফলে শিরাগুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

২) মলত্যাগের সময় জোরে চাপ দেয়া

মলত্যাগের সময় জোরে চাপ দেওয়ার ফলে মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলোতে চাপ পড়ে। যে চাপের ফলে শিরা গুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

৩) অনেক সময় ধরে মলত্যাগের কসরত করা

দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকলে মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলোতে চাপ পড়ে। এই চাপের ফলে শিরা গুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

৪) পায়খানার বেগ আটকে রাখা

পায়খানার বেগ আটকে রাখলে মল শক্ত হয়ে যায়। আর শক্ত মল ত্যাগ করার সময় মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলোতে চাপ পড়ে। এই চাপের ফলে শিরা গুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

৫) শারীরিক পরিশ্রম না করা

শারীরিক পরিশ্রম না করলে মলত্যাগের ক্রিয়া নিয়মিত হয় না। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এবং মল শক্ত হয়ে যায়। আর এই শক্ত মল ত্যাগ করার সময় মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলোতে চাপ পড়ে। যে চাপের ফলে শিরা গুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

৬) অতিরিক্ত ওজন

অতিরিক্ত ওজনের ফলে মলত্যাগ করার সময় মলদ্বার ও পায়ুপথের শিরা গুলোতে চাপ পড়ে। এই চাপের ফলে শিরাগুলো ফুলে ওঠে এবং পাইলসের সৃষ্টি হয়।

তবে এগুলো হলো পাইলস হওয়ার প্রধান কারণ। কিন্তুু এগুলোর বাইরে একজন ব্যক্তির অর্শ্বরোগ হওয়ার আরো কিছু কারন আছে। যেমন, 

  1. মলদ্বার সম্পর্কিত অস্ত্রোপচার।
  2. মলদ্বার দিয়ে যৌন মিলনের অভ্যাস।
  3. দীর্ঘ দিনের অবিরাম কাশি, হাঁচি এবং বমি।
  4. দীর্ঘ সময় ধরে ডায়রিয়া হওয়া।
  5. বংশের অন্য কারো পাইলস থাকলে।
  6. লিভারের রোগ।

পাইলস বিভিন্ন কারণে হলেও অধিকাংশ সময় যেসব কারনকে দায়ী করা হয় সেগুলো উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এগুলোর বাইরে আরো অনেক কারণ থাকতে পারে যেগুলোর জন্য আপনার পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

পাইলস রোগের লক্ষন গুলো কি কি?

স্বাভাবিক ভাবে মলত্যাগ করার সময় রক্তপাত হলে আমরা তাকে পাইলস বা অর্শ্বরোগ বলি। তবে এর বাইরে এমন আরো অনেক লক্ষন আছে যেগুলো আমাদের অনেকের অজানা। আর সেই অজানা পাইলস এর লক্ষন গুলো হলো, 

পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া

  1. মলত্যাগের সময় টয়লেট পেপারে লাল রক্তের দাগ দেখা যেতে পারে।
  2. মলের সাথে উজ্জ্বল লাল রক্ত মিশে যেতে পারে।
  3. কিছু ক্ষেত্রে, তীব্র রক্তপাত হতে পারে।

পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা

  1. মলত্যাগের সময় মলদ্বারের ভেতরের অংশ গুলো বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে।
  2. এগুলো সাধারণত নরম গোটার মতো দেখায়।
  3. মলত্যাগের পর, এগুলো নিজে নিজেই ভেতরে চলে যেতে পারে।
  4. তবে, কিছু ক্ষেত্রে, এগুলো বেরিয়ে থাকতে পারে এবং আঙ্গুল দিয়ে ঠেলে ভেতরে ঢোকানোর প্রয়োজন হতে পারে।

পায়খানার রাস্তায় ব্যথা হওয়া

  1. মলত্যাগের সময় তীব্র ব্যথা হতে পারে।
  2. মলত্যাগের পরও ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
  3. ব্যথা তীব্র হলে, বসতে বা হাঁটতে অসুবিধা হতে পারে।

পায়খানার রাস্তায় চুলকানি

  1. মলদ্বার ও পায়ুপথে চুলকানি হতে পারে।
  2. চুলকানি তীব্র হলে, জ্বালা ও অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।
  3. চুলকানির কারণে, মলদ্বার ও পায়ুপথে ঘষা লেগে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।

তো স্বাভাবিক ভাবে যখন আপনার পাইলস হবে তখন আপনার কি কি লক্ষন দেখা দিবে সেগুলো উপরে শেয়ার করা হয়েছে। আর যদি আপনিও আপনার মধ্যে এমন কোনো লক্ষন দেখেন তাহলে আপনাকে অতি দ্রুত অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে হবে। যেন সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা দিয়ে আপনার অর্শ্বরোগ দুর করা যায়। 

পাইলস বা অর্শ্বরোগের ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি

যদি আপনি উপরে উল্লেখিত লক্ষন গুলো দেখতে পান তাহলে আপনাকে অভিজ্ঞ ডাক্তারের নিকট যেতে হবে। এর পাশাপাশি আপনি বেশ কিছু নিয়ম ফলো করে ঘরোয়া পদ্ধতিতে আপনার অর্শ্বরোগ নিরাময় করতে পারবেন। কারণ, ওষুধের পাশাপাশি আপনি যদি নিয়ম মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি যে কোনো রোগ থেকে অতি দ্রুত মুক্তি পাবেন। 

 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

পাইলস হলে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন 

  1. ভাজা খাবার
  2. মশলাদার খাবার
  3. দুগ্ধজাত পণ্য
  4. প্রক্রিয়াজাত মাংস
  5. প্যাকেটজাত খাবার
  6. লাল মাংস
  7. সাদা ময়দা
  8. স্ন্যাকস এবং নোনতা খাবার

পাইলস হলে যেসব নিয়ম মানতে হবে

  1. অতিরিক্ত ওজন থাকলে তা কমিয়ে আনতে হবে।
  2. নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস করবেন।
  3. পায়খানার চাপ আসলে চেপে থাকবেন না।
  4. মলত্যাগ করে অতিরিক্ত সময় বসে থাকবেন না।
  5. মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ দিবেন না।
  6. আঁশ বা ফাইবারযুক্ত খাবার খাবেন।
  7. পরিমিত পরিমান পানি পান করবেন।
  8. আক্রান্ত স্থানে নারিকেল তেল কিংবা অ্যালোভেরা জেল দিন।

আপনারা যারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে পাইলস দুর করতে চান তারা উপরে উল্লেখিত নিয়ম গুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন। তবে যদি আপনার সমস্যা তীব্র হয় তাহলে আপনার অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরনাপন্ন হওয়া উচিত। 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

পাইলস নিরাময়ে ডাক্তারি চিকিৎসা

যদি আপনার পাইলস বা অর্শ্বরোগের সমস্যা থাকে তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে তা নিরাময় করা সম্ভব। কারণ, বর্তমান সময়ে অর্শ্বরোগ নিরাময় করার জন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিভিন্ন ধরনের অপারেশন পদ্ধতি আবিস্কার করা হয়েছে। সেগুলো হলো, 

  1. টি এইচ ডি অপারেশন
  2. লংগো অপারেশন
  3. কেটে পাইলস অপারেশন
  4. ইনজেকশন এবং ইনফ্রারেড চিকিৎসা
  5. ব্যান্ড লাইগেশন

আপনার আসলে কোন ধরনের চিকিৎসা প্রদান করতে হবে তা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করলে বুঝতে পারবেন। আমি শুধু আপনাদের জানিয়ে দিলাম যে, পাইলস রোগ নিরাময় করতে কি কি ধরনের অপারেশন করা হয়। 

অপারেশন ছাড়া কি ওষুধ খেয়ে পাইলস ভালো হয়? 

সত্যি বলতে পাইলস হলো এমন একটি রোগ যা শুধুমাত্র ঔষধ খেয়ে কিংবা অপারেশন দুই মাধ্যমে ভালো হওয়া সম্ভব। যদিওবা আপনার ক্ষেত্রে কোন পদ্ধতিতে রোগ নিরাময় হবে সেটা আপনার রোগ ও রোগের বয়সের উপর নির্ভর করবে। তবে এটুকু নিশ্চিত থাকুন যে, শুধুমাত্র ঔষধ সেবন ও নিয়ম মেনে চলেও পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

পাইলস হলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা আছে কি?

সাধারন আমরা অনেকেই ভয় করি যে পাইলস হলে আমাদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে কিনা। তো তাদের উদ্দেশ্যে বলবো পাইলস হল মলদ্বার ও মলত্যাগের সময় তীব্র ব্যথা, জ্বালা ও চুলকানি সৃষ্টি করে। অন্যদিকে, ক্যান্সার হলো কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। তাই এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় পাইলস এর সাথে আমাদের ক্যান্সার হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। 

 

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)।

 

 

সহকারী অধ্যাপক ডাঃ এ. কে. এম শামসুদ্দিন

যোগ্যতা:এমবিবিএসবিসিএস (স্বাস্থ্য) এমএস

পদবী: সহকারী অধ্যাপক

বিশেষজ্ঞতা: সার্জারি

  • পায়ু রাস্তা ও মলদ্বার বিশেষজ্ঞ সার্জন
  • জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
  • চেম্বারের ঠিকানাঃ প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ.
  • সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশন মহাখালী

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

ডাঃ মোঃ আনিসুর রহমান

 

এমবিবিএস (ঢাকা মেডিকেল কলেজ), বিসিএস (স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (সার্জারি) কনসালট্যান্ট সার্জারি জেনারেল, ল্যাপারোস্কোপিক, ব্রেস্ট এবং কোলোরেক্টাল সার্জন শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

  • জেনারেল , ল্যাপারোস্কোপিক ও  সার্জারি বিশেষজ্ঞ
  • চেম্বারের ঠিকানাঃ প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ.

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যাতিত)

 

ডাঃ সাদিয়া রাসুল

এমবিবিএস (ডিও) এমএস (সাধারণ সার্জারি)
সার্জারি বিশেষজ্ঞ
বিএসএমএমইউ-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

  • চেম্বারের ঠিকানাঃ প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ.

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর  জন্য কল করুন - 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত  ০১০:০০ টা, শুক্রবার

 

মনোযোগ: (Doctorinfobd.com) সম্পূর্ণ ফ্রি ডক্টর এপয়েন্টমেন্ট সেবা প্রদান করে ( ডক্টর এপয়েন্টমেন্ট বা সিরিয়ালের জন্য কোন আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সম্মানিত সেবা গ্রহীতাদের অনুরোধ ) এই ওয়েবসাইটে সম্মানিত ডাক্তারদের যোগ্যতা বা পদবী বা অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তথ্য ক্রমিকভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়নি, সর্বশেষ আপডেট করা তথ্য সর্বশেষ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। 

প্রিয় পাঠক: আপনার মন্তব্য বা পরামর্শ দিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

প্রিয় ডাক্তার, আপনি যদি আপনার তথ্য যোগ, সম্পাদনা বা সরাতে চান তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা

পাইলস রোগ অনেক যন্ত্রনাময় একটি রোগ। তবে এমন রোগ হলে কখনও হতাশ হবেন না বরং পাইলস রোগের লক্ষন দেখা দিলে তাৎক্ষনিক অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরনাপন্ন হবেন। আর আমরা প্রতিনিয়ত এমন ধরনের স্বাস্থ্য বিষয় আপডেট বিষয় গুলো শেয়ার করি। যদি আপনি সেই আপডেট তথ্য গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।